দিনের ক্লান্তি কাটাতে ঘুম অপরিহার্য। তবে শুধু ঘুমালেই যথেষ্ট নয়, ঘুম হতে হবে নিয়মমাফিক ও স্বাস্থ্যসম্মত। আধুনিক জীবনযাত্রার চাপে অনেকের ঘুমের ধরন এলোমেলো হয়ে গেছে। রাত জেগে কাজ বা মোবাইল ব্যবহার, দিনে হালকা ঘুমানো, সপ্তাহের পাঁচ দিন কম ঘুমিয়ে ছুটির দিনে ঘাটতি পুষিয়ে নেওয়া কিংবা দীর্ঘদিন ধরে ইনসমনিয়ার সমস্যায় ভোগা—এসব অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে শরীর ও মনের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা এক গবেষণায় দেখিয়েছেন, মানুষের ঘুমের চারটি ভিন্ন ধরন রয়েছে। প্রতিটি ধরনই দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যের ওপর আলাদা প্রভাব ফেলে।
গবেষণাটি প্রকাশ হয়েছে আন্তর্জাতিক জার্নাল সাইকোসোমাটিক মেডিসিন-এ। প্রায় ৩ হাজার ৭০০ জন মানুষের ১০ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করে গবেষকরা ঘুমের চারটি ধরন চিহ্নিত করেন।
ধরনগুলোঘুম মানেই শুধু বিশ্রাম নয়
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘুম কেবল বিশ্রামের সময় নয় বরং শরীর ও মস্তিষ্কের পুনর্গঠন প্রক্রিয়ার একটি অপরিহার্য ধাপ। ঘুমের মান ও ধরন—দুটোর প্রতিই সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত। নিয়মিত ও সুষম ঘুম অভ্যাস গড়ে তুললে ভবিষ্যতে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, মানসিক অবসাদসহ নানা দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি অনেকটাই কমানো সম্ভব হলো:
Post a Comment